দেশ স্বাধীন হওয়ার পরে অনেক কিছুই হচ্ছে । যদি বলেন দেশ স্বাধীন এর পর কি বেড়েছে সব চেয়ে বেশি তাহলে আমি বলবো বলাৎকার । আজকে আমি লিখবো দেশের একটা কুলাঙ্গার জামাতে আমির শফিকুর রহমান কে নিয়ে।
কিছু দিন আগে কোন একটা ধর্মীয় অনুষ্ঠান এ দেখলাম এই কুলাঙ্গার টাকে । লিখা এই জন্যই লিখতেসি যে এই কুলাজ্ঞার ওইদিন ছোট বাচ্চাদের যেভাবে শরীর ছুয়ে ছুয়ে চুমু দিচ্ছিল সেইটা আসলে সন্দেহের সৃষ্টি করে। কিন্তু এক পর্যায়য়ে এই সন্দেহ বাস্তবএ রুপ নেয় এইটা বল্লে একদমই ভুল হবে না। এই মানুষটা যেভাবে একটা ছেলেকে ধরে ঠোঁটে চুমু খেল সেইটা মোটেও স্বাভাবিক কোন বিষয় ছিল না। ক্যামেরা এর পরেতো আর কিছু দেখা জায় নাই যে পরে কি ঘটেছে । আশা করি ছেলেটা ভাল আছে । এই মানুষটা শতভাগ শিশুকাম অভ্যস্ত লিপ্ত একটা মানুষরূপী পশু যার অনেক জনগোষ্ঠী আছে ।
যারা এই মানুষ রুপী পশুকে ধর্মের দোহাই দিয়ে সুযোগ করে দিচ্ছে নিজের কামটাকে পূরণ করতে। এইটা নিয়ে আমার লিখার উদ্দেশ্যই হোল জোনগণকে সচেতন করা। যে আপনি কাকে আনুসরন করছেন যে কোনদিন সুযোগ পেলে আপনার ছেলে এর সঙ্গেও শিলতাহানি করার সুযোগ ছাড়বে না। তখন কি করবেন ? চুপ করে বলবেন যে উনার অনেক সম্মান আমরা কাউকে কিছু বলব না ? আই জন্য বলছি যে এই মানুষরুপি জানয়ার গুলত পরে তাদের আরেক শিকার এর জন্য অপেক্ষায় থাকবে। আর যদি নাই হবে তাহলে এতো পরিমানে শিশুকাম বলাৎকার কেন হচ্ছে ।
বিশেষ করে এইসব ধার্মিক মুখোস পরিহিত জানোয়ারদের দ্বারা । এইগুল কখনো খবরে আসবে না । আর ভেবে দেখেন ত এই শফিকুর রাহমান দের মতো জানোয়ার দেরতো আমারা নিজে হাত এ সুযোগ করে দিচ্ছি । এইগুলো দল , আর এইরকম নেতাকে আমাদের যত তারাতারি সম্ভব বর্জন করে আয়িনের আয়ত্তায় নিয়ে আসতে হবে।
আমারা আসলে অনেক খবর দেখতেসি না , অনেক খবর সবার সামনে নিয়ে আসি না । ভেতরে ভেতরে এইদের মতো ধর্মের খবিশ সুযোগ নিয়ে কতকিছুই না করে যাচ্ছে । ভবিষ্যৎএ করবেও। এদেরকে থামাতে হবে। আমাদেরকে করতে হবে এটা । যদি এমন না হতো তাহলে এত পরিমানে বলাৎকার হতো না কখনো । এমন শুরু হয়েছে যে প্রতি এক সপ্তাহে বলাৎকার এর খবর আসে। অনেকে হইত ভয় আর সম্মান এর খাতিরে এগুল সামনে আসতে দায় না। দুইটা মিলাইলে দেখেনত সংখ্যাটা কতো বেশি হচ্ছে ।
আর এইগুল সব হচ্ছে এই শফিকুর রাহমান দের মতো মুখোশ পরা জানয়ার দের জন্য। এই মানুষটা আবার তারাতারি সম্ভব নির্বাচন দেওয়ার কথা বিভিন্ন সভায় বলে যাচ্ছে । একবার ভাবেন এই বিক্রিত মস্তিস্কের মত মানুষ নির্বাচনএ আসলে কি আবস্তাটা করে ফেলবে। আমাদের অনেক সতর্ক থাকতে হবে আর বেশি আবেগি না হয়ে ধর্মকে আগে না নিয়ে এসে এসকল ভণ্ডকে সুযোগ না দিয়ে বিতাড়িত করতে হবে। তাহলে হইত আমরা স্বাধীনভাবে নিজেদের জীবন যাত্রার মান উন্নত করতে পারব।